Source : BBC NEWS

এক ঘন্টা আগে
দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম, ‘আওয়ামী লীগের গোপন প্রস্তুতি‘।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকারের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ গোপনে মাসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির পরিকল্পনা করেছে, যার মাধ্যমে তারা দেশে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে বলে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ চলা অবস্থায় দলের সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ থাকলেও, ২৩শে জুন দলটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ঘিরে ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে বিক্ষোভ, রাতের বেলা শ্রদ্ধা নিবেদন ও ভার্চুয়াল আলোচনা সভা, খাদ্য বিতরণ, ঝটিকা মিছিলের মতো গোপন কর্মসূচির পরিকল্পনা রয়েছে।
পুলিশ-র্যাবের চোখ ফাঁকি দিতে নেতাকর্মীরা ছদ্মবেশে বা সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে কর্মসূচি পালন করছে। এমনকি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থির করতে ছিনতাই-ডাকাতির মতো ঘটনাও ঘটানো হচ্ছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মিছিলের পরিকল্পনা থাকলেও, পুলিশ জানিয়েছে এগুলো অবৈধ এবং কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে।
দলের অনেকে গ্রেপ্তার এড়াতে পেশা বদল করে গোপনে সক্রিয় রয়েছে এবং রাতের আঁধারে কর্মসূচি পরিচালনা করছে।
এসব কর্মসূচির ছবি-ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দলের বিদেশে থাকা নেতারা শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনের বার্তা দিচ্ছেন।
সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, আওয়ামী লীগের যেকোনো কর্মসূচি অবৈধ এবং কেউ এ ধরনের কিছু করলে তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেপ্তার করা হবে।

প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘পাল্টাপাল্টি হামলার তীব্রতা বাড়ল‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান পাল্টাপাল্টি হামলায় মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা ভয়াবহভাবে বেড়েছে।
ইসরায়েল প্রথমে ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপনায় হামলা চালালে ইরান ব্যাপক জবাব দেয়।
ইরানের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রে ইসরায়েলে অন্তত ১৪ জন নিহত ও ৩৮০ জন আহত হয়েছেন, বিশেষ করে বাত ইয়াম ও রেহভোত শহরে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
অন্যদিকে, ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় ইরানে ১২৮ জন নিহত ও ৯০০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
তেহরান, ইস্পাহান, শিরাজ ও কেরমানশাহসহ বিভিন্ন এলাকায় বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ড ঘটে, এমনকি ঘোড়ার আস্তাবলেও ক্ষয়ক্ষতি হয়।
হুতি গোষ্ঠীও এবার সংঘাতে যুক্ত হয়েছে, যা সংঘর্ষ আরও জটিল করে তুলেছে।
ইসরায়েলের ‘আয়রন ডোম’ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইরানের একযোগে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার সামনে দুর্বল প্রমাণিত হচ্ছে।
ইরান হামলা বন্ধের শর্তসাপেক্ষে শান্তির ইঙ্গিত দিলেও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী হুমকি দিয়েছেন ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে।
এদিকে ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধ করার হুমকি দিয়ে বৈশ্বিক জ্বালানি সংকটের আশঙ্কা তৈরি করেছে।
নানা দেশের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চললেও বিশ্লেষকরা বলছেন, পরিস্থিতি সামাল দিতে ইরানকে সামরিক ও কূটনৈতিক উভয় পথে বিচক্ষণভাবে এগোতে হবে।

নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার খবর, ‘জর্দানে বাংলাদেশীরা ভালো আছে, সাইরেন বাজলে আশ্রয়ে যাওয়ার অনুরোধ‘।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ইরান ও ইসরাইলের মধ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর জর্দান তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে জর্দানে থাকা বাংলাদেশিরা এখন পর্যন্ত নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
তবে দূতাবাস থেকে সতর্কবার্তা দিয়ে বলা হয়েছে, সাইরেন বাজলে সবাই যেন দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যান এবং রাতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে না বের হন।
দূতাবাসের কর্মকর্তারা যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছেন।
জর্দানের ভৌগোলিক অবস্থান ইরান ও ইসরাইলের মাঝখানে হওয়ায় যুদ্ধের প্রভাব সেখানে পড়ছে। ইরান ও ইসরাইল উভয় দেশই জর্দানের আকাশ ব্যবহার করে হামলা চালাচ্ছে।
ফলে স্থানীয় জনগণের পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিরাও আতঙ্কে রয়েছেন। বর্তমানে প্রায় ৬৫ থেকে ৭০ হাজার বাংলাদেশি শ্রমিক হিসেবে সেখানে কাজ করছেন।
বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জর্দানে এখনো স্কুল-কলেজ ও অফিস স্বাভাবিকভাবে চালু রয়েছে, তবে কিছু ফ্লাইট বাতিল বা সময় পরিবর্তন হয়েছে।
সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো একটি ভিডিওতে দেখা যায়, কিছু বাংলাদেশি নারী কর্মী বোমা হামলার সময় ছাদে উঠে আতঙ্কিত অবস্থায় ছিলেন।
তবে ভিডিওটি কোথাকার তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রয়েছে দূতাবাস।

সমকালের সাথে বিশেষ সাক্ষাতকারে তামিম ইকবাল স্পষ্ট করে বলেন, রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছা নেই তার।
যদিও চট্টগ্রামে বিএনপির একটি তারুণ্য উৎসবে তিনি অতিথি হিসেবে গিয়েছিলেন ক্রীড়াবিদ হিসেবে, রাজনীতিবিদ হিসেবে নয়।
তিনি বলেন, রাজনীতিকে খারাপ চোখে দেখেন না, বরং ভালো রাজনীতিকদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
তামিম জানান, ২০২৩ সালে অবসরের পেছনে আবেগ নয়, বরং দীর্ঘদিনের অবহেলা ও মানসিক চাপে পড়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
সাকিবের কিছু মন্তব্যে তিনি বিস্মিত হয়েছিলেন এবং ভবিষ্যতে দেখা হলে সেসব বিষয় জানতে চান।
তিনি স্বীকার করেন, সাকিবের সঙ্গে দূরত্ব ছিল, তবে সেটি ঘোচানোর চেষ্টা বিসিবি করেনি। মাশরাফি ও অন্য সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে তার এখনো সম্পর্ক ভালো।
বিসিবিতে যুক্ত হওয়া নিয়ে তামিম বলেন, শুধু পদ পাওয়ার জন্য নয়, যদি সত্যিকারের কাজ করার সুযোগ মেলে, তবে তিনি ভাবতে পারেন।

কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম, ‘অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে একটি কঠিন সময় পার করছে।
ব্যাংক খাতে অস্থিরতা, রেকর্ড পরিমাণ খেলাপি ঋণ, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগ স্থবিরতা ও জ্বালানি সংকটে আর্থিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে।
নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কিছু ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিল ও মার্জার প্রক্রিয়া শুরু হলেও এতে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
খেলাপি ঋণ এখন চার লাখ ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছে।
ফলে উদ্যোক্তারা ঋণ নিতে পারছেন না। এর ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান ব্যাহত হচ্ছে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে গেছে, পুঁজিবাজারও দুর্বল।
বিদেশি বিনিয়োগও কমেছে, যার পেছনে ডলার সংকট, দুর্বল অবকাঠামো ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা দায়ী।
আইএমএফের ঋণের শর্তে বিদ্যুৎ-জ্বালানির দাম বাড়ানোয় সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখনো ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম ‘Defaulted loans hit record Tk 4.2 lakh crore‘ অর্থাৎ, ‘খেলাপি ঋণের পরিমাণ রেকর্ড ৪.২ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছেছে’
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০২৫ সালের মার্চ শেষে বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে চার লাখ ২০ হাজার কোটি টাকায়, যা দেশের ইতিহাসে রেকর্ড।
যা মোট ঋণের ২৪ শতাংশ। মাত্র তিন মাসে ঋণখেলাপি বেড়েছে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগের আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক সুবিধাভোগীরা ব্যাংক থেকে অনিয়ন্ত্রিতভাবে ঋণ নিয়েছেন এবং অনেক খেলাপি ঋণ গোপন রাখা হয়েছে।
২০২৪ সালের অগাস্টে ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে সেই সরকার বিদায় নেওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর প্রকৃত আর্থিক অবস্থা প্রকাশ করতে শুরু করে, ফলে গোপন খেলাপি ঋণগুলো সামনে আসছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা কঠোর করেছে— আগে ২৭০ দিন পর ঋণ খেলাপি ধরা হতো, এখন তা ৯০ দিনে নামিয়ে আনা হয়েছে।
এই পরিবর্তনের কারণেও খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। সবচেয়ে বাজে অবস্থা সরকারি ব্যাংকগুলোর, যেগুলোর প্রায় ৪৫ শতাংশ ঋণ এখন খেলাপি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মূল কারণ দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম, ভুয়া ঋণ, দুর্বল নজরদারি ও রাজনৈতিক প্রভাব।
বেক্সিমকো, বসুন্ধরা, এস আলম, নাসা ও ওরিয়ন গ্রুপসহ কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বিপুল ঋণ নিয়েছে, যেগুলোর অনেকটাই এখন খেলাপি।
অনেক ব্যবসায়ী পালিয়ে গেছেন বা কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছেন।
এ অবস্থায় ব্যাংক খাত হুমকির মুখে রয়েছে, আর পরিস্থিতি সামাল দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি।

দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘Anti-terror law abused most to frame victims‘ ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন ভুক্তভোগীদের ফাঁসাতে সবচেয়ে বেশি অপব্যবহার হয়েছে ‘।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনকে সবচেয়ে বেশি অপব্যবহার করে গুম হওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, এমনটি উঠে এসেছে একটি তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনে।
এই কমিশন মূলত বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কালের গুমের ঘটনা নিয়ে কাজ করছে। কমিশন জানিয়েছে, প্রকৃত সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলার পরিবর্তে এই আইন ব্যবহৃত হয়েছে বিরোধীদের দমন পীড়ন করার জন্য।
কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ৩০৯ জন গুম হওয়া ব্যক্তির মধ্যে ১৯৮ জনের বিরুদ্ধে এই আইন ব্যবহার করা হয়েছে, যার বেশিরভাগই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে।
২০১৭ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে যেসব মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে, তার মাত্র সাত শতাংশের দণ্ড হয়েছে। অর্থাৎ ৯৩ শতাংশ ক্ষেত্রে প্রমাণ ছিল না বা মামলা মিথ্যা ছিল।
কমিশন বলেছে, রাজনৈতিক উত্তেজনার সময়ে এসব মামলার সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে এবং ২০২২ সালে বিএনপি-জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মসূচির সময়।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এসব মামলার জন্য নির্ধারিত “স্ক্রিপ্ট” ব্যবহার করা হতো। যা কপি-পেস্ট করে কেবল নাম বদলে ফেলা হতো।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০২০ সালে করোনার কারণে দেশে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাস চালু হয়।
এর ধারাবাহিকতায় ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ৭০ লাখ শিক্ষার্থী অটোপাস বা সীমিত সিলেবাসে পরীক্ষা দিয়েছে।
শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষকরা বলছেন, এই ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মৌলিক জ্ঞান অর্জনের সুযোগ কমিয়ে দিয়েছে।
এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের অনেক বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়, যেগুলো তারা মাধ্যমিকে শিখে আসার কথা।
পরীক্ষার খাতায় তাদের উত্তর দুর্বল হয়, আত্মবিশ্বাসের অভাব থাকে, এবং তারা নিজেই হীনম্মন্যতায় ভোগে।
শিক্ষকরা বলছেন, এই শিক্ষার্থীদের ক্লাসে পড়াতে গিয়ে তাদের পুরনো শ্রেণির বিষয়ও নতুন করে বুঝিয়ে দিতে হয়।
অনেকেই স্নাতকে ফেল করে আলাদা পরীক্ষায় পাশ করছে। ঢাকা কলেজ ও চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অভিজ্ঞ শিক্ষকেরা বলেছেন, অটোপাস শিক্ষার মানে স্থায়ী ক্ষতি করেছে।

আজকের পত্রিকার প্রথম পাতার খবর, ‘শপথ না পড়ানো পর্যন্ত নগর ভবন বন্ধই থাকবে ইশরাকের ঘোষণা‘।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ না নেওয়া পর্যন্ত নগর ভবন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির নেতা ইশরাক হোসেন।
ঈদের ছুটির পর প্রথম কর্মদিবসে তিনি ও তার সমর্থকেরা বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।
নগর ভবনের প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে সব কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। কর্মচারীরাও কর্মবিরতি পালন করছেন এবং বলছেন, মেয়র না আসা পর্যন্ত এই অবস্থা চলবে।
ইশরাক জানান, জন্মনিবন্ধনের মতো জরুরি সেবা অস্থায়ীভাবে চালু করার পরিকল্পনা আছে, তবে এখনো কোনো নির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
তিনি বলেন, জোন অফিসগুলোতে জরুরি বুথ স্থাপন করে সেবা চালু করার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, জনগণের রায় বাস্তবায়ন করুন অথবা আলোচনা করে সমাধানে আসুন।
তিনি দাবি করেন, শপথ নেওয়া তার সাংবিধানিক অধিকার এবং এটা নিশ্চিত না হলে সরকারের বৈধতা নিয়েও ভবিষ্যতে প্রশ্ন উঠতে পারে।