Source : BBC NEWS

সংবাদপত্র

এক ঘন্টা আগে

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, উন্নত জীবনের আশায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের অভিবাসন প্রত্যাশীদের সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র। সেই স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

দায়িত্ব নেয়ার প্রথম দিনেই অভিবাসন নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে সই করেছেন একাধিক নির্বাহী আদেশে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে।

ট্রাম্পের এসব পদক্ষেপের প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের ওপরেও। প্রবাসী আয়ে নেতিবাচক প্রভাব এবং পড়াশোনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যেতে চাওয়া বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা আরও যাচাই – বাছাইয়ের মুখোমুখি হতে পারেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

অভিবাসন নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন কঠোর হবে বলে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত পাওয়া সব তথ্য অনুযায়ী অভিবাসন নিয়ে মোট ছয়-সাতটি নির্বাহী আদেশ জারি হতে পারে।

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল বিষয়ক আদেশে ট্রাম্প সই করেছেন। বাকিগুলো করেন কিনা তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:
সমকাল

‘সাবেক ৫০ নারী এমপি করজালে’ কালের কণ্ঠ পত্রিকার শিরোনাম। এমপি হতে পারলেই টাকা আর টাকা! তাই এমপির মনোনয়ন ‘কিনতে’ বিপুল টাকার ছড়াছড়ি হয়। কোনোমতে এমপির মনোনয়ন পেয়ে গেলেই সরাসরি সংসদ সদস্য।

তখন এমপি হওয়ার ‘খরচের’ টাকা ওঠাতে আর সময় লাগবে না। এমপি হওয়ার পেছনে টাকা খরচের এমন বদ্ধমূল ধারণা সব স্তরের সাধারণ মানুষের মধ্যেই।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের গত শাসনামলে সংরক্ষিত মহিলা আসনে এমপি হওয়ার ক্ষেত্রে এই সন্দেহ আরো প্রকট হয়েছিল।

কারণ ওই সময়ে রাজনীতিতে বিন্দুমাত্র সম্পৃক্ততা না থাকলেও অনেকেই এমপি হতে পেরেছিলেন।

সাধারণ মানুষের মতো এমপি পদ ‘কিনতে’ টাকা খরচের সন্দেহ এখন খোদ কর বিভাগের।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর গোয়েন্দা বিভাগ এখন অবৈধ টাকায় এমপি হওয়ার সন্দেহে ওই ৫০ সংরক্ষিত নারী আসনের এমপিকে খুঁজছে।

তাদের নাম ধরে, টিম বানিয়ে তাদের সব বৈধ-অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।

কালের কণ্ঠ

ভেঙে পড়ছে বিশ্ব ব্যবস্থা!’ মানবজমিন পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ ঘোষণার মধ্য দিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলছেন।

এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রকে মোড়ল মেনে যে বিশ্বব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল, তা ভেঙে পড়ছে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

এ অবস্থায় সারা বিশ্বে এক হিম আতঙ্ক বিরাজ করছে।

কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত পদক্ষেপ বিশ্ব রাজনীতি, অর্থনীতি সহ সব বিষয়কে প্রভাবিত করে। ক্ষমতায় এসেই ট্রাম্প যে বিপুল পরিমাণ নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তো বটেই, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ব্যাপক সমালোচনা উঠেছে।

যুক্তরাষ্ট্রকে অগ্রাধিকার দিতে গিয়ে তিনি কি নিজেদেরকে গুটিয়ে নেয়ার মত বিষয় হল।

শপথ নেয়ার পরই ট্রাম্প বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেয়ার ঘোষণা দেন। এর মধ্য দিয়ে সারাবিশ্বের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে।

হতাশা প্রকাশ করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. আধানম ঘেব্রেয়েসাস। এ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মহাপরিচালক।

মানবজমিন

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলমের দেশের ছয়টি ব্যাংক থেকে বের করে নেয়া ৯৭ হাজার কোটি টাকার বেনামি ঋণের বেশির ভাগেরই সুবিধাভোগী পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বোন শেখ রেহানাসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা বলে মনে করছেন তদন্ত সংস্থাগুলো।

কারণ, এসব অর্থের বেশির ভাগ অর্থই ব্যাংক থেকে নগদ উত্তোলন করা হয়েছে।

আর উত্তোলিত অর্থের বড় অংশ হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করা হয়েছে।

এরই মধ্যে দেশী-বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এসব অর্থের গন্তব্য নিয়ে কাজ শুরু করেছে। প্রাথমিকভাবে কিছু সুনির্দিষ্ট গন্তব্যই চিহ্নিত করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বিদেশে পাচারকৃত অর্থ বাজেয়াপ্ত করারও কাজ শুরু হয়েছে।

আর এসব কাজে আইনগত ও কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে একাধিক দেশের গোয়েন্দা সংস্থা।

নয়া দিগন্ত

উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ হবে স্বতন্ত্র কাউন্সিলের মাধ্যমে। এমন বিধান রেখে গতকাল মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে।

এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্টের পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় এবং স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর গেজেট জারির কথা জানিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘এতে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে একটি কাউন্সিলের বিধান করা হয়েছে।

প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের দুজন বিচারক (একজন অবসরপ্রাপ্ত ও একজন কর্মরত), হাইকোর্টের দুজন বিচারক এবং অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়ে ছয় সদস্যের এই কাউন্সিল গঠন করা হবে।’

এই কাউন্সিলের মাধ্যমে উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগের প্রক্রিয়ার বিষয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এই কাউন্সিল নিজ উদ্যোগে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম সংগ্রহ করবে। একই সঙ্গে যেকোনো মানুষ, যেকোনো আইনজীবী যাতে নিজের ইচ্ছায় আবেদন বা কারও নাম প্রস্তাব করতে পারেন, সেই ব্যবস্থা আছে।

এই কাউন্সিল প্রাথমিক যাচাই-বাছাই করার পর সাক্ষাৎকার নেবে। এই কাউন্সিলের নাম হবে সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল।’

সংবাদ

গত দেড় দশকে দেশের সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, পুঁজিবাজারসহ আর্থিক খাতে নজিরবিহীন যেসব অনিয়ম ও দুর্নীতি সংঘটিত হয়েছে, তার অন্যতম সহযোগী ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা।

তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, কেউ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে ব্যাংক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতিতে সহযোগীর ভূমিকা রেখেছেন।

আবার কেউ পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান কিংবা পরিচালক হিসেবে বাজার কারসাজিতে সহায়তা করেছেন।

সরকারি-বেসরকারি যেসব ব্যাংকে সবচেয়ে বেশি অর্থ লোপাট হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা সেগুলোরও নেতৃত্ব বা নীতিনির্ধারণী ভূমিকায় ছিলেন।

দেশের ব্যাংক ও আর্থিক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতিতে সহযোগী কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে নেতৃত্বের ভূমিকা রাখা এ অধ্যাপকদের তালিকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আবুল বারকাত, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ও ড. এম খায়রুল হোসেন, অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. খন্দকার বজলুল হকসহ আরও অনেকের নাম রয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিবিষয়ক একটি শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি গঠন করে। এরই মধ্যে কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

তাদের প্রতিবেদনে দেশের আর্থিক খাতের অনিয়মের কথা উল্লেখ করা হলেও এর পেছনে থাকা কুশীলবদের বিষয়টি উঠে আসেনি। বিষয়টি নিয়ে ব্যাংক ও আর্থিক খাত সংশ্লিষ্টদের মধ্যে প্রশ্নও উঠেছে।

বণিক বার্তা

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ২০১৬ সালে ঢাকায় এসে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতাকে ‘সমন্বিত কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারত্বে’ উন্নীত করেছিলেন।

এবার বেইজিংয়ে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই জানালেন চীনের প্রতিবেশী কূটনীতির ‘গুরুত্বপূর্ণ স্থানে’ রাখা হয়েছে বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশের জনগণের জন্য সুপ্রতিবেশীসুলভ ও বন্ধুত্বের নীতি অনুসরণ করে চীন।

অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরের সময় বেইজিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার চীনের অবস্থানের কথা তুলে ধরেছেন ওয়াং ই।

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন দিয়াওউইতাইয়ে অনুষ্ঠিত এ আনুষ্ঠানিক বৈঠকে তৌহিদ হোসেন বলেন, চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল, সরকার ও সমগ্র জনগণের সমর্থনপুষ্ট।

প্রথম আলো

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত আওয়ামী-লীগ সরকারের আমলে গাজীপুরে পুলিশ সুপারদের চাঁদা দিতে দিতে গার্মেন্টস মালিকদের নিঃস্ব হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অর্থনৈতিক সংক্রান্ত টাস্কফোর্স কমিটির কাছে মধ্যম মানের একজন গার্মেন্টস মালিক তার কষ্টের কাহিনি তুলে ধরেন।

শুধু তিনিই নন, এ রকম অর্ধ-শতাধিক ব্যবসায়ী ও শিল্পপতির ছিল চাঁদাবাজি ও ঘুষসহ নানা অভিযোগ।

সম্প্রতি রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত টাস্কফোর্সের মতবিনিয়ম সভায় এসব অভিযোগ উঠে আসে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘুষ ও চাঁদাবাজির কারণেই মূলত পণ্যের দাম ও ব্যবসার খরচ বৃদ্ধিসহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।

বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে চাঁদাবাজি ও ঘুষ লেনদেন বন্ধে একটি স্বাধীন ও স্বতন্ত্র ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ করতে যাচ্ছে টাস্কফোর্স।

যুগান্তর

’10 extra years for repaying Chinese loans’ ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রথম পাতার শিরোনামের অর্থ ‘ চীনা ঋণ পরিশোধের জন্য আরও অতিরিক্ত ১০ বছর পেল বাংলাদেশ’।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের ঋণ পরিশোধের মেয়াদ বাড়াতে বেইজিং নীতিগতভাবে রাজী হয়েছে।

একইসাথে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ কমাতে সুদের হার কমানোর অনুরোধটি বিবেচনা করবে বলে ঢাকাকে আশ্বস্ত করেছে।

জাপান, বিশ্বব্যাংক এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের পর চীন বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম ঋণদাতা।

গতকাল মঙ্গলবার বেইজিংয়ের দিয়াওয়ুইতাই স্টেট গেস্ট হাউসে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের সঙ্গে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ভালো ট্র্যাক রেকর্ডের প্রশংসা করে, ওয়াং প্রদত্ত ঋণের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য সম্মত হন এবং ঋণের সুদের হার কমানোর অনুরোধটি দেখার আশ্বাস দেন।

ওয়াংয়ের বরাত দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, চীন তার প্রতিবেশী কূটনীতিতে বাংলাদেশকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রেখেছে।

দ্যা ডেইলি স্টার

‘Asif Nazrul: India should return Hasina as per agreement’ ঢাকা ট্রিবিউন পত্রিকার শিরোনামের অর্থ ‘চুক্তি অনুযায়ী হাসিনাকে ফিরিয়ে দিতে হবে ভারতকে’।

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে না দিলে তা হবে ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। চুক্তি অনুযায়ী ভারতের উচিত তাকে ফিরিয়ে দেয়া।

মঙ্গলবার আইন মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, “আমরা প্রত্যর্পণের জন্য একটি চিঠি লিখেছি। ভারত যদি শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণ না করে, তাহলে তা হবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার প্রত্যর্পণ চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।”

তিনি আরও বলেন, “সেক্ষেত্রে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বিষয়টি সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।”

“আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি। শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে সরকার সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক সমর্থন চাওয়া হবে” বলেন মি. নজরুল।

ঢাকা ট্রিবিউন