Source : BBC NEWS

পত্রিকা

এক ঘন্টা আগে

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে একটি গণঅভ্যুত্থানের সনদের ভিত্তিতে।

তিনি জানান, সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সনদ তৈরি করা হবে, যা নির্বাচনের ভিত্তি হবে। ড. ইউনূস বলেন, কমিশন প্রতিবেদন জমা দেওয়ার মাধ্যমে নতুন এক অধ্যায় শুরু হলো এবং তারা সকলের মতামত নেওয়ার মাধ্যমে মতৈক্য প্রতিষ্ঠা করতে চান।

তিনি উল্লেখ করেন যে, এই সনদটি বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সবার সম্মতির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত হবে।

তিনি আরও বলেন, এই চার্টারই বাংলাদেশের উন্নতির পথপ্রদর্শক হবে এবং নির্বাচনও এর ভিত্তিতে হবে। তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন যে, এই সনদ কোনো দলীয় কমিটমেন্ট নয়, বরং এটি জাতীয় কমিটমেন্ট।

ইউনূস বলেন, গণঅভ্যুত্থানের স্বপ্ন সবার সঙ্গে একত্রিত হয়ে বাস্তবায়িত হবে, এবং ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত না হলে এই চার্টার হারিয়ে যাবে।

এছাড়া, তিনি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনকে ঐতিহাসিক ঘটনা বলে বর্ণনা করেন, যা দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক পটভূমি তৈরি করবে।

আরও পড়তে পারেন
পত্রিকা

বাংলাদেশে বৃহস্পতিবারের অধিকাংশ দৈনিকের প্রধান শিরোনামে প্রাধান্য পেয়েছে বুধবার চার সংস্কার কমিশনের দেয়া সুপারিশসমূহ। সংবিধান, দুদক, পুলিশ এবং নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কারে গঠিত কমিশন গতকাল প্রধান উপদেষ্টার কাছে নিজেদের সুপারিশ জমা দিয়েছে।

দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘Crafting the path ahead‘ অর্থাৎ, ‘ভবিষ্যতের পথ রচনা’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে পাঁচ মাস ধরে চলমান সংস্কারের ধারাবাহিকতায় চারটি কমিশন (সংবিধান, নির্বাচন, পুলিশ এবং দুর্নীতি দমন) তাদের সুপারিশ পেশ করেছে। এসব প্রস্তাব শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য প্রণয়ন করা হয়েছে বলে বলা হচ্ছে।

সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবনায় জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবর্তে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার ও বহুত্ববাদকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

সংসদ ব্যবস্থায় পরিবর্তন এনে ৪০০ সদস্যের নিম্নকক্ষ এবং ১০৫ সদস্যের উচ্চকক্ষ গঠন করার কথা বলা হয়েছে।

নির্বাচনী সংস্কার কমিশন নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার সুপারিশ করেছে। “না ভোট” পুনরায় চালু, ৪০ শতাংশের কম ভোট হলে পুনরায় নির্বাচন আয়োজন করা, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন- ইভিএম পরিহার, ব্যয়ের সীমা নির্ধারণ এবং প্রার্থীদের আর্থিক হিসাবের নিরীক্ষার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ সীমিত করা, সংসদ সদস্যের বয়সসীমা ২১ বছরে নামানো এবং স্থানীয় সরকার কমিশন গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

এদিকে দুদক সংস্কার কমিশন দুদককে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া, কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে জাতীয় কৌশল প্রণয়ন প্রস্তাবিত হয়েছে।

দুদকের কমিশনার সংখ্যা বাড়িয়ে পাঁচজন করা, মেয়াদ চার বছরে নামানো এবং নিয়োগের জন্য একটি স্বাধীন অনুসন্ধান কমিটি গঠন করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, পুলিশ সংস্কার কমিশন মানবাধিকার লঙ্ঘন রোধে স্বচ্ছ ব্যবস্থা এবং নজরদারির ওপর জোর দিয়েছে। হেফাজতে নির্যাতন বন্ধে স্বচ্ছ দেয়ালযুক্ত কক্ষ এবং জিপিএস ও বডিক্যাম ব্যবহারের প্রস্তাবও রাখা হয়েছে।

পত্রিকা

প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘এক ব্যক্তি দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা কমিয়ে, একজন ব্যক্তি দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না, এবং তিনি প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় রাজনৈতিক দলের প্রধান বা সংসদ নেতা হতে পারবেন না-এমন প্রস্তাব রেখেছে।

এছাড়া, সংবিধানের নাম পরিবর্তন করে ‘জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশ’ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি থেকে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, এবং ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্রকে নতুন মূলনীতি হিসেবে আনা হয়েছে।

কমিশন দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা প্রস্তাব করেছে, যার মধ্যে নিম্নকক্ষে ৪০০ সদস্য এবং উচ্চকক্ষে ১০৫ সদস্য থাকবে। রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর এবং তিনি দুবারের বেশি নির্বাচিত হতে পারবেন না।

প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন ও অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যবস্থা নিয়ে সুপারিশ করা হয়েছে। স্থানীয় সরকারের শক্তিশালীকরণের জন্য স্বায়ত্তশাসন বৃদ্ধির পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

পত্রিকা

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপের বিরুদ্ধে ফ্ল্যাট উপহারের অভিযোগ ওঠে।

তিনি এবং তার বোন আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তি দু’টি ফ্ল্যাট উপহার পেয়েছিলেন বাংলাদেশি ডেভেলপার আবদুল মোতালিফ ও আইনজীবী মঈন গণি থেকে, যা পরে তিনি গোপন রাখেন।

যদিও তিনি প্রথমে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন, পরবর্তীতে এসব তথ্য প্রকাশ্যে আসে।

টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের চুক্তি নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে মধ্যস্থতা করেছেন এবং এ কারণে তার পরিবারের সদস্যদের বিশাল অর্থ উপার্জনের অভিযোগ রয়েছে।

এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিউলিপের বন্ধু ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমারও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। বিরোধীরা অভিযোগ করেছেন যে, প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে বিলম্ব করেছেন।

পরে টিউলিপ তার মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন, এবং প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার তার পদত্যাগ গ্রহণ করেন।

টিউলিপের এই পদত্যাগের ঘটনায় ব্রিটেনের রাজনীতিতে দুর্বল নেতৃত্বের অভিযোগ উঠেছে, এবং তাকে নিয়ে আরও তদন্ত চলছে।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) থেকে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে অপসারণের পক্ষে একটি পিটিশন ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে, যা ব্যাপক সাড়া পেয়েছে।

১৫ই জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ২৪০০ জন মানুষ এই পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন। পিটিশনটি ‘অ্যাক্ট নাও বাংলাদেশ’ নামে একটি মানবাধিকার সংগঠন চালু করেছে, যা বাংলাদেশের মুক্ত, গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধির জন্য কাজ করে।

পিটিশনে দাবি করা হয়েছে যে, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল তার মা শেখ হাসিনার নীতির প্রতি প্রকাশ্য সমর্থন জানিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত শাসনব্যবস্থার পক্ষ থেকে কাজ করছেন, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিরপেক্ষতার সাথে সাংঘর্ষিক।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সাথে জড়িত, বিশেষত ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র আন্দোলনকে দমন করার সময়, যখন সরকার সহিংসভাবে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের ওপর আক্রমণ চালায়, ফলে অনেক লোক নিহত বা আহত হয় এবং তাদের পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া যায়নি।

পিটিশনে দাবি করা হয়েছে, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল তার মায়ের কর্মকাণ্ডে সরাসরি সমর্থন জানিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতি ভঙ্গ করেছেন।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এশিয়ার উদীয়মান পুঁজিবাজারগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ সবচেয়ে নীচে অবস্থান করছে।

শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের পুঁজিবাজার গত বছর ভাল পারফর্মেন্স দেখালেও বাংলাদেশ পিছিয়ে ছিল।

দেশের পুঁজিবাজারে বেশ কিছু সূচকেই অবস্থা খারাপ, যদিও এটি ১৯৫৪ সালে যাত্রা শুরু করেছিল।

দীর্ঘ ৬০ বছরের পথচলায় পুঁজিবাজার পরিপক্ক হয়ে উঠতে পারেনি। বিশ্বের অনেক দেশে পুঁজিবাজার অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও, বাংলাদেশ তাতে পিছিয়ে রয়েছে।

দেশের পুঁজিবাজারের বাজার মূলধন ও লেনদেনের পরিমাণও অনেক কম। ২০২৪ সালের শেষে বাংলাদেশের বাজার মূলধন ছিল দুই হাজার ৯৯৬ কোটি ডলার, যা শ্রীলঙ্কার চেয়ে বেশি, তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় কম।

জিডিপির অনুপাতে বাজার মূলধনেও বাংলাদেশের অবস্থান সবার নিচে। তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা বেড়েছে, কিন্তু কর্পোরেট সুবিধা কমে যাওয়ায় কোম্পানির পুঁজিবাজারে আসা কমেছে।

বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন
পত্রিকা

সমকালের প্রথম পাতার খবর, ‘গ্রাফিতি ঘিরে কর্মসূচি হামলায় আহত ৩৩‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, পাঠ্যবইয়ে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত গ্রাফিতি নিয়ে মতিঝিলে দুই সংগঠনের কর্মসূচি ঘিরে সংঘর্ষে অন্তত ৩৩ জন আহত হয়েছেন।

সংঘর্ষে আদিবাসী ছাত্র-জনতা ও স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধ হয়, যার পর পুলিশ লাঠিপেটা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

সম্প্রতি, নবম ও দশম শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রচ্ছদে ব্যবহৃত আদিবাসী শব্দ-সংবলিত গ্রাফিতি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়।

স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি আন্দোলন করছিল গ্রাফিতি বাদ দেওয়ার দাবিতে, এবং আদিবাসী ছাত্র-জনতা তা পুনর্বহালের জন্য প্রতিবাদ জানায়।

সংঘর্ষের সময় আক্রমণকারীরা লাঠিসোটা ব্যবহার করে, এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল, তবে সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভব হয়নি।

আহতদের মধ্যে বেশিরভাগই আদিবাসী সম্প্রদায়ের সদস্য, এবং তাদের মধ্যে গুরুতর আহতরা হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। উভয় পক্ষের অভিযোগ, তারা একে অপরকে আক্রমণ করেছে।

পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হয়, কিন্তু কোন পক্ষই এখনও থানায় অভিযোগ করেনি।

পত্রিকা

দেশ রুপান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘নির্বাচনে আর বাধা নেই খালেদা জিয়ার‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়ে খালাস পেয়েছেন খালেদা জিয়া। এর মাধ্যমে ১৭ বছর সাজা হওয়া দুই মামলার অভিযোগ থেকে মুক্ত হলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

২০০৭ সালের জরুরি অবস্থার সময় থেকে আওয়ামী লীগের শাসনামলের প্রথম ১০ বছরে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে হত্যা, নাশকতা, রাষ্ট্রদ্রোহ, দুর্নীতি, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, মানহানিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় অন্তত ৩৭টি মামলা হয়।

এর বেশিরভাগ মামলা থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন। ২০২০ সালে তিনি করোনার কারণে কারাগার থেকে মুক্তি পান এবং পরে তার সাজা মওকুফ হয়।

খালেদা জিয়া তার দুটো বড় মামলা, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট এবং জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেয়েছেন।

এছাড়া, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৮০টিরও বেশি মামলা হয়েছে, তবে অনেক মামলা থেকেই তিনি খালাস পেয়েছেন। বিশেষ করে ২১শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা থেকে তাকে খালাস দেওয়া হয়।

তবে এখনো কিছু মামলার বিচারকাজ চলছে। বিএনপির আইনজীবীরা এসব মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনে করেন।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা এখন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর শর্তে অসন্তুষ্ট, কারণ ব্যবসায়ীরা আগের চেয়ে কম সময়ে মাত্র তিন মাসে খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন।

ব্যবসায়ীরা এক্ষেত্রে আগের মতো ছয় মাস সময় চাচ্ছেন, যাতে ঋণ পরিশোধে কিছুটা সময় পাওয়া যায়।

বর্তমানে খেলাপি ঋণ বেড়ে গিয়ে সর্বকালের শীর্ষে পৌঁছেছে এবং মোট ঋণের মধ্যে প্রায় ১৭ শতাংশই খেলাপি।

ব্যবসায়ীরা আরও দাবি করছেন যে, বড় শিল্পঋণের জন্য এক্সিট পলিসির আওতায় ১০ বছর সময় ও ক্ষুদ্র শিল্পঋণের জন্য ১৫ বছর সময় দরকার।

বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, এবং নতুন কর ব্যবস্থা ব্যবসায়ীদের জন্য আরও বেশি চাপ তৈরি করেছে।

তাদের মতে, এসব কারণে নতুন বিনিয়োগ ও ব্যবসা পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে।

তারা আইএমএফের শর্ত শিথিল করার দাবি জানিয়েছে এবং বিশেষ তহবিল ও সুদহারের ব্যবস্থা কমানোর পরামর্শ দিয়েছে, যাতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসই) খাত টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়।

খেলাপি ঋণের নতুন নিয়ম চালু হলে, অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে বলে ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন।