Source : BBC NEWS

পত্রিকা

এক ঘন্টা আগে

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দ্রুত ও বৈচিত্র্যময় কাজের গতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন ও উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের ধীরগতির সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও ভুল পদক্ষেপের কারণে সরকারের কূটনৈতিক কার্যক্রমে সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস পরিস্থিতি সামাল দিতে লুৎফে সিদ্দিকী, খলিলুর রহমানসহ কয়েকজনকে নিয়োগ দেন। খলিলুর রহমানকে পরে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা করা হয় এবং সুফিউর রহমানকে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় দায়িত্ব দেন।

কিন্তু সুফিউর রহমানের মন্ত্রণালয়ে বসা নিয়ে আপত্তি ওঠে উপদেষ্টা ও সচিবের পক্ষ থেকে।

এতে আরও বলা হয়েছে, জাপানে প্রধান উপদেষ্টার সফর সামনে রেখে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ সভা স্থগিত হয়, যা পরে সমাধান করতে হয়। এসব ঘটনায় স্পষ্ট হয়, মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতি আছে।

ফলে সরকারের কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটছে। বিদেশি সম্পর্কও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এসব কারণে সরকার পররাষ্ট্রসচিবকে সরিয়ে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জসীম উদ্দিনও সম্মানজনক প্রস্থানের পথ খুঁজছেন, তবে বিদেশে রাষ্ট্রদূত নিয়োগে জায়গা না থাকায় তা অনিশ্চিত। সব মিলিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নেতৃত্ব পরিবর্তনের সম্ভাবনা জোরালো।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ঘোষণা দিয়েছে, এখন থেকে ডলারের দাম ঠিক করবে ব্যাংক ও গ্রাহক— অর্থাৎ বাজারভিত্তিকভাবে বিনিময় হার নির্ধারণ হবে।

তবে এ বাজারে থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়া নজরদারি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ঋণ পেতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

পাশাপাশি রিজার্ভ থেকে ৫০ কোটি ডলারের তহবিল গঠন করা হয়েছে যাতে দরকার হলে বাজারে ডলার সরবরাহ করা যায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, এখন দেশের অর্থনীতি অনেকটাই স্থিতিশীল। প্রবাসী আয় বেড়েছে ৩০ শতাংশ, আর সরকারের খরচ কমে আসায় রিজার্ভও বেড়েছে।

আগে নির্ধারিত দামে ডলার কেনাবেচা হতো, এখন ব্যাংকগুলো গ্রাহকের সঙ্গে আলোচনা করে দাম ঠিক করতে পারবে। তবে অতিরিক্ত দাম বা সিন্ডিকেট করলে তা বরদাশত করা হবে না বলে জানান গভর্নর

‘ক্রলিং পেগ’ নামে একটি সীমিত বাজারভিত্তিক পদ্ধতির মাধ্যমে ডলারের দর উঠানামা করবে।

এখন প্রবাসী আয় ভালো, রপ্তানি আয়ও বেড়েছে—তাই এই সময়টিকে ডলারের দামের জন্য উপযুক্ত মনে করা হচ্ছে।

পত্রিকা

ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম, ‘দুই কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড়ে সম্মত আইএমএফ

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে দুই কিস্তির ঋণের টাকা একসঙ্গে ছাড় দিতে সম্মত হয়েছে।

এতে বাংলাদেশ জুনের মধ্যে ১৩০ কোটি ডলার পাবে। এ ছাড়া ঋণের মোট পরিমাণও বেড়ে হয়েছে ৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার।

আগের কিছু শর্ত পূরণ না হওয়ায় কিস্তির অর্থ আটকে ছিল। এখন ডলারের বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা, রাজস্ব বিভাগ পুনর্গঠন এবং ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে আইএমএফের শর্ত পূরণ হয়েছে।

আইএমএফ বলছে, বাংলাদেশে অর্থনৈতিক চাপ বাড়ছে, তাই সরকারের অনুরোধে তারা ঋণের পরিমাণ বাড়িয়েছে।

তবে নতুন করে সুপারিশও দিয়েছে, যেমন কর ছাড় কমানো ও অপ্রয়োজনীয় ব্যয় হ্রাস। অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সংস্কারগুলো সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনার অংশ এবং জাতীয় স্বার্থে নেওয়া হয়েছে।

উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তায় আরো প্রায় ২০০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা পাওয়া যাবে বলে আশা করছে সরকার।

এই অর্থ আসলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে এবং মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল থাকবে।

আইএমএফের চতুর্থ পর্যালোচনা সফলভাবে শেষ হওয়ায় দুই কিস্তির অর্থ ছাড়ের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। ফলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি আরও স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ড ঘিরে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে।

এই ঘটনায় সাধারণ শিক্ষার্থীসহ ছাত্রদল বিক্ষোভ করেছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করেছে, কারণ তারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

সাম্যকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। ইতোমধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে এবং পুলিশ তাদের ১০ দিনের রিমান্ড চাইবে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে এবং নিরাপত্তা জোরদারে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেমন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট বন্ধ, লাইট ও সিসি ক্যামেরা স্থাপন, ও পুলিশ বক্স বসানো।

একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় একদিনের শোক পালন করছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় ছাত্রদল প্রতিবাদ করেছে এবং সাম্যের হত্যার বিচার দাবি করেছে।

বিশ্ববিদ্যালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মনে করছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের অপরাধের ৮০ শতাংশের সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান জড়িত।

তাই এটি কঠোর নজরদারির আওতায় আনার দাবি উঠেছে। সাম্যের জানাজা ঢাবি ক্যাম্পাসে হওয়ার পর তার মরদেহ গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে দাফন করা হয়েছে।

আরও পড়তে পারেন
পত্রিকা

নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘বন্দর উন্নয়নের বিকল্প নেই

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক দিনের চট্টগ্রাম সফরে বন্দরের উন্নয়ন, অবকাঠামো সমস্যা ও শিক্ষাক্ষেত্রে ভবিষ্যৎ ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে তিনি বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এই বন্দরই সবচেয়ে বড় ভরসা, এর বিকল্প নেই।

বন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে সরকার বৈশ্বিক কোম্পানিগুলোর সহায়তা নিচ্ছে। তার মতে, এই বন্দর শুধু বাংলাদেশের নয়, নেপাল ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলেরও সুযোগ করে দিতে পারে।

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা ও যানজট সমস্যার দ্রুত সমাধানের নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে তা অর্ধেকে নামিয়ে আনা সম্ভব।

কালুরঘাটে রেল-কাম-সড়ক সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে তিনি জানান, এটি চট্টগ্রামের মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন বক্তৃতায় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, শিক্ষার্থীদের নতুন ধরনের বিশ্ব গঠনের স্বপ্ন দেখতে হবে এবং মানবিক অর্থনীতির উপর ভিত্তি করে এক নতুন সভ্যতা গড়তে হবে।

গ্রামীণ ব্যাংকের উৎপত্তি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েই—এ কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, এখান থেকেই নোবেলজয়ী উদ্যোগের শুরু।

তিনি বলেন, বর্তমান ধ্বংসাত্মক অর্থনীতিকে পেছনে ফেলে মানবকল্যাণভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। চট্টগ্রামের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন।

পত্রিকা

যুগান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘চল চল যমুনা যাই’—এই রাজনীতি আর হতে দেব না

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, “চল চল যমুনা যাই” ধরনের রাজনৈতিক আন্দোলন আর বরদাস্ত করা হবে না।

তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের লেজিটিমেট (ন্যায্য) দাবি থাকলেও আন্দোলনে অনুপ্রবেশকারীরা নাশকতা ঘটানোর চেষ্টা করেছে।

বুধবার রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের পর কাকরাইল মোড়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি জানান, যারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আন্দোলনে গিয়ে স্যাবোটাজ করেছে, তাদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

এদের মধ্যে কেউ একজন ব্রিফিং চলাকালীন পানি বোতল ছুড়ে মারে, তবে তাৎক্ষণিকভাবে কেউ ধরা পড়েনি।

মাহফুজ আলম সন্দেহ প্রকাশ করে বলেন, একটি বিশেষ গ্রুপ দীর্ঘদিন ধরে একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক প্রচার চালাচ্ছে, তারাই এর সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে।

তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, প্রকৃত আন্দোলনকারীদের উচিত এসব স্যাবোটারদের থেকে নিজেদের আলাদা করা।

আবাসনসহ শিক্ষার্থীদের তিনটি দাবি শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিবেচনা করে দেখবে বলে জানান উপদেষ্টা। বাজেটে আবাসন ভাতা ৭০ শতাংশ করার প্রস্তাবও আলোচনার বিষয়।

এছাড়া দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নির্মাণ ও বাজেট বৃদ্ধির দাবিও গুরুত্ব পাবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, শিগগিরই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে।

বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন
পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ভারতের সীমান্ত রক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) আবারও সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের ফেরত পাঠিয়েছে।

এক সপ্তাহের ব্যবধানে সিলেট ও মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে মোট ৬০ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে তারা।

১৪ই মে সকালে মৌলভীবাজারের বড়লেখা সীমান্ত দিয়ে ৪৪ জন ও সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পাঠানো হয়।

বড়লেখায় ফেরত পাঠানোদের মধ্যে ১৩ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ও ১৩ জন শিশু রয়েছে। কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে আসা ১৬ জনের মধ্যে ছিলেন আটজন পুরুষ, ছয়জন নারী ও দুই শিশু।

বিজিবি জানিয়েছে, এসব ব্যক্তি অবৈধভাবে ভারতে বসবাস করছিলেন এবং কয়েকদিন আগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করে। পরে বিএসএফ তাদের বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়।

বড়লেখার উত্তর শাহবাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও স্থানীয় সদস্যরা জানান, ফেরত আসা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক এবং তাদের বর্তমানে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে।

সন্ধ্যায় বড়লেখা থানায় তাদের হস্তান্তর করা হয়েছে। বিজিবি বলেছে, এর আগে ৬ ও ৭ই মে তারিখেও শতাধিক মানুষকে বিএসএফ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়েছিল।

ফেরত আসা এসব ব্যক্তিরা মূলত দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ভারতে গিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বসবাস করছিলেন। এখন এ বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পত্রিকা

সমকালের প্রথম পাতার খবর, ‘তাপপ্রবাহে সময়ের আগে সন্তান প্রসব বাড়ছে

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে তাপপ্রবাহ বেড়ে গেছে, যা অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য বড় স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ক্লাইমেট সেন্ট্রালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশি গরমের কারণে দেশে সময়ের আগেই সন্তান প্রসবের হার বাড়ছে।

২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশে প্রতি বছর গড়ে ৬০ দিনের মতো এমন তাপপ্রবাহ হয়েছে, যা অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য ক্ষতিকর।

বিশেষ করে চট্টগ্রাম সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা, যেখানে দেশের মোট ঝুঁকিপূর্ণ দিনের ৬১ শতাংশ দেখা গেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ালে অন্তঃসত্ত্বা নারীর শরীরে রক্তপ্রবাহে সমস্যা হয়, যা গর্ভের শিশুর পুষ্টি ও অক্সিজেন সরবরাহে ঘাটতি ঘটায়।

এতে আগেভাগেই প্রসব শুরু হতে পারে বা মৃত সন্তানের জন্মের ঝুঁকি থাকে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র এক ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়লে অকালে সন্তান জন্ম এবং মৃত শিশুর হার পাঁচ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে।

নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে ঝুঁকি আরও বাড়বে।

অন্তঃসত্ত্বা নারীর জন্য তাপ সহনশীল হাসপাতাল, সচেতনতা কার্যক্রম ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

পত্রিকা